ঠাণ্ডা মাথার ক্রকিটোর ছলিনে মহন্দ্রে সং ধোন। নজিরে আবগে কখনই প্রকাশ করতনে না। মাঠে কারও সঙ্গে কথা কাটাকাট, কারও দকিে তড়েে যাওয়া- এসব করতে কখনই দখো যায়নি ধোনকি। তবে তার ক্যারয়িাররে একটা কলঙ্ক হয়ে আচে ২০১৫ সালে বাংলাদশে সফরে এসে সদ্য আর্ন্তজাতকি ক্রকিটেে পা রাখা মুস্তাফজিুর রহমানকে ধাক্কা দয়ো।
২০১৫ সালরে ১৮ জুন ওয়ানডে সরিজিরে প্রথম ম্যাচে ভারত ৭৯ রানে হরেে গয়িছেলি। ওই ম্যাচে ৯.১ ওভার বল করে ৫০ রানে ৫ উইকটে নয়িে ভারতকে গুঁড়য়িে দয়িছেলি মুস্তাফজিুর রহমান। ব্যাটং য়রে এক র্পযায়যে রান নতিে গয়িে মুস্তাফজিরে সঙ্গে ধাক্কা লগেে যায় ধোনরি। অনকেরে মত, ধোনি ইচ্ছে করইে তরুণ মুস্তাফজিকে ধাক্কা মরেছেনে। কারণ দল পরাজয়রে পথে থাকায় তনিি হতাশায় ভূগছলিনে। এই ঘটনা নয়িে সইে সময় তুলকালাম হয়ছেলি। বশিষে করে ‘ক্যাপ্টনে কুল’ এমন কাজ করতে পারনে সটো সবার ধারণার ছলি না।
ধাক্কা খয়েে ১৯ বছর বয়সী মুস্তাফজিকে মাঠরে বাইরে চলে যতেে হয়। ফরিে এসইে ৫ বলে ৩ উইকটে নয়িে ভারতকে গুঁড়য়িে দনে তনি।,ম্যাচ শষেে আইসসিরি ম্যাচ রফোরি তার মূল্যায়নে বলছেলিনে, ভডিওি দখেে স্পষ্ট মনে হয়ছে, ধােনরি ধাক্কাটা ইচ্ছাকৃত। যটো মনেে নয়ো যায় না। তবে শুনানতিে ধোনি নজিকেে নর্দিোষ দাবি করনে। মুস্তাফজি প্রথমে দোষ স্বীকার না করলওে পরে বলনে য আমইি তার সামনে গয়িে পড়ছেলিাম।’ তবে জীবনে প্রথম এমন কাণ্ড ঘটয়িে পার পাননি ধোন। তার ম্যাচ ফরি ৭৫ শতাংশ জরমিানা করা হয়ছেলি।
ভারতকে দুটি বশ্বিকাপ আর একটি চ্যাম্পয়িন্স ট্রফি এনে দওেয়া ধোনরি র্বণাঢ্য ক্যারয়িারে এটাই সম্ভবত একমাত্র কলঙ্ক। এই কাজ করার পর ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো ধোনরি তীব্র সমালোচনা করছেলি। টাইমস অব ইন্ডযি়া লখিছেলি, ‘এটা অবশ্যই অখলেোয়াড়োচতি একটি আচরণ।’ আনন্দবাজার পত্রকিা লখিছেলি, ‘মুস্তাফজিকে ধাক্কা দয়িছেলি ধোন, আর মুস্তাফজিুর ফরিে এসে ভারতকইে ম্যাচ থকেে ধাক্কা মরেে বরে করে দলিনে।